নিজস্ব প্রতিবেদক।
বঙ্গবন্ধু হত্যার পর দেশে কর্মীবান্ধব নেতার দেখা মিলেছে খুব কমই। বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বাবার আদর্শ লালন করে মানুষের কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে বর্তমানে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশিত পথে হাটছেন আওয়ামী লীগের তৃণমূল ও কেন্দ্রীয় নেতাদের অনেকেই। তেমনই একজন সোনারগাঁ উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের গণমানুষের নেতা তাজুল ইসলাম। কর্মীবান্ধব এই নেতা প্রতিদিনই মানবিক সেবা নিয়ে জনগণের দোরগড়ায় অবিরাম ছুটে চলছেন। যেকোন প্রয়োজনে জনগণের পাশে দাড়াচ্ছেন। বাড়িয়ে দিচ্ছেন সহযোগীতার হাত।
তাজুল ইসলাম ছাত্রজীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত। তৃণমূলে আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে গেছেন তিনি।
বর্তমানে তিনি জাতীয় শ্রমিক লীগ মেঘনা শিল্প অঞ্চল শাখার আহবায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বরাবরই সক্রিয় অবস্থান ছিলো তাজুল ইসলাম এর। দলীয় সকল কর্মসূচিতে রয়েছে সরব উপস্থিতিও। ২০০৬ সালে কাচপুরে ব্যকার পুরানোর মামলার ১০ নং আসামি এবং ওয়ান ইলেভেনের আগে ২০০৬ মোগরাপাড়া চৌরাস্তায় এস আই মার্ডার মামলার ৯০ নং আসামি ছিলেন তিনি।দলের জন্য নিবেদীত প্রাণ তাজুল ইসলাম। শুধু রাজনীতিতেই নয় সামাজিক কাজেও উপজেলাব্যাপী প্রসংশা কুড়িয়েছে তিনি।
বহুমূখী মানবিক ও সেবামূলক কাজ করেন তার ভাতিজা সোনারগাঁ উপজেলা আ’লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পিরোজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইঞ্জি, মাসুদুর রহমান মাসুমের উপজেলার দল মত নির্বিশেষে সবার কাছে পরিচিতি পেয়েছেন মানবাতার ফেরিওয়ালা হিসাবে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বার্তা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে দ্বারে দ্বারে ছুটছেন বলে জানিয়েছেন কর্মীবান্ধব এ নেতা। তাজুল ইসলাম বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বার্তা মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে আমি কাজ করছি। এছাড়া পিরোজপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও জনগনের ইচ্ছায়ই আমি রাজনীতি করি। তাদের ভালবাসা ও সমর্থন আমাকে এই পর্যন্ত এনেছে। আমি বরাবরই জনগণকে নিয়ে রাজনীতি করি এবং করতে চাই।